সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

Doctors ডাক্তার লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

আপনি কি প্রতিদিন ডাক্তারের কাছে যেতে হয়

আমার কথা গুলো মানলে আপনাকে আর ডাক্তারের কাছে যেতে হবেনা  ● দৈনিক ১টি অাপেল খান। কোন ডাক্তার লাগবে না! ● দৈনিক ৫টি বাদাম খান। কোন ক্যান্সারের অাশঙ্কা থাকবে না! ● দৈনিক ১ টি লেবু খান। কোন ফ্যাট হবে না! ● দৈনিক ১ গ্লাস দুধ খান। কোনও হাড়ের সমস্যা হবে না! ● দৈনিক ১২ গ্লাস জল খান। কোন ত্বকের সমস্যা থাকবে না! ● দৈনিক ৪ টি খেজুর খান কোন দুর্বলতা থাকবে না! ● দৈনিক 5 বার প্রার্থনা, যোগ-ব্যায়াম করুন, কোন টেনশন, উত্তেজনা থাকবে না | ● দৈনিক ৮ ঘন্টা ঘুমান। খুশি মনে সতেজ অার অানন্দে থাকুন! (ভালো লাগলে শেয়ার করে অন্যদের জানান) _______________ _______________ ___ আপনাদের সাথে থাকাই আমাদের কাজ। আপনারাও লাইক কমেন্ট করে আমাদের সাথে থাকুন _______________ _______________ __ আপনারা লাইক কমেন্ট না করলে পোষ্ট দিতে ইচ্ছে করে না। _______________ _______________ __ যারা এখনো আমাদের পেজে লাইক দেন নি,তারা পেজে লাইক দিয়ে এক্টিব থাকুন । আপনাদের সুখী জীবনই আমার কাম্য। ধন্যবাদ। √ পোষ্ট টা কেমন লেগেছে কমেন্টে জানাবেন। আপনার যদি কমেন্ট করতে কষ্ট হয়, তাহল

৫টি ঘরোয়া উপায়ে দূর করুন হজমের সমস্যা

বেশি খাওয়ার ফলে অতিরিক্ত চর্বি, তেল-মশলার প্রভাবে হজমে গন্ডগোল দেখা দেয়। ফলে খাওয়ার পর থেকে এক ধরণের অস্বস্তি কাজ করতে থাকে। এতো খাবারের চাপে অনেক সময় পাকস্থলির এনজাইম ঠিক মত কাজ করে না।  ফলে হজমে গন্ডগোল দেখা দেয়। এসময়ে পেট ব্যথা, ডায়রিয়া, বমি, পেটফাঁপা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়। হজমের গন্ডগোল দেখা দিলে ঘরেই কিছু উপায়ে প্রতিকার পাওয়া সম্ভব। আসুন জেনে নেয়া যাক হজমে গন্ডগোলের ঘরোয়া প্রতিকারগুলো। # ঘৃতকুমারীর রস (অ্যালোভেরা) যাদের হজমে প্রায়ই গন্ডগোল হয় তাঁরা ঘৃতকুমারীর রস খেলে উপকার পাবেন। ঘৃতকুমারীর রসে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেল থাকে যা হজম সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে। ঘৃতকুমারীর রস কোষ্ঠকাঠিন্য ও গ্যাসের সমস্যা দূর করতেও সাহায্য করে। ঘৃতকুমারী পাতা থেকে চামচ দিয়ে রস বের করে নিন। এরপর এই রসে কিছুটা পানি মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ও রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে খান। তাহলে হজমের সমস্যা দূর হয়ে যাবে কিছুদিনের মধ্যেই। # মৌরি যে কোনো মশলার দোকানেই মৌরি কিনতে পাওয়া যায়। খেতে কিছুটা মিষ্টি স্বাদের এই মশলাটি। প্রতিবার খাওয়ার পরে অল্প কিছু শুকনো মৌরি চিবিয়ে খেয়ে নি

হজম শক্তি বাড়ানোর সহজ উপায়

আমরা যেসব খাদ্য গ্রহণ করে থাকি সেগুলো হজম হতে সবচেয়ে বেশি সাহায্য করে পাচনতন্ত্র। কি খাব সেটি আমরা ঠিক করলেও খাবার কিভাবে হজম হবে সেটি পাচন প্রক্রিয়ার উপর নির্ভর করে।   পাচনতন্ত্রে সমস্যা হলে ডায়রিয়া, গ্যাস্ট্রিক, মাথাব্যথা, কোষ্ঠকাঠিন্য, এনার্জির মাত্রা কমে যাওয়া ইত্যাদি নানা সমস্যা হতে পারে। ফল সুস্থ থাকতে গেলে হজমশক্তি বাড়াতে উপায় আমাদের জানতে হবে। দেখে নেয়া যাক কি কি অভ্যাস হজমশক্তি বাড়ানোর সহায়ক হতে পারে- * ডায়েটে ফাইবার যুক্ত খাবার রাখলে পাচনপ্রক্রিয়া অনেকটাই স্বাভাবিক থাকবে। এজন্য নানা ধরনের ফাইবারযুক্ত ফল, সবজি ও শস্য ডায়েটে রাখতে হবে। * শরীরে কোনো ধরনের সমস্যা হচ্ছে সেটি আগে থেকেই বোঝা হয়। যদি খাবার সময়ে বেশি খেতে ইচ্ছে না করে তাহলে জোর করে খাবেন না। যদি শরীর ক্ষুধার্ত থাকে, তাহলে এমনিতেই আপনার বেশি খিদে পাবে। * পেট ভরে খেলেই যে শরীর ভালো থাকবে সেটি ঠিক নয়। বরং পেট কিছুটা খালি রেখে খেলেই শরীরের ও পাচনতন্ত্রের জন্য ভালো। * ফ্যাটযুক্ত খাবার বেশি খেলে পাচন প্রক্রিয়ায়  সমস্যা হয়। তবে আবার একেবারেই ফ্যাটি খাবার না খেলেও সমস্যা। পরিমিত ফ্যাট শরীরের জন্য উপকারী। *

ইচ্ছা শক্তি বাড়ানোর ১০টি উপায়

“ইচ্ছা থাকলেই উপায় হয়”। সেই আদিকাল থেকেই এ প্রবাদ বাক্যটা মানুষের মুখে-মুখে চলে আসছে। কিন্তু সঠিকভাবে কাজ করার ইচ্ছা পোষণ করা এবং সে ইচ্ছাকে শেষ পর্যন্ত ধরে রাখা সত্যিই কষ্টকর ব্যাপার। মানুষের ইচ্ছা শক্তি বাড়ানোর উপায় বের করতে গবেষকরা বিস্তর গবেষণা করেছেন। পরিশেষে তারা এই সিদ্ধান্তে ‍উপনীত হয়েছেন যে,  ইচ্ছা শক্তি একটি পেশির ন্যায়, যা বেশি কাজ করার দরুণ ক্লান্ত হয়ে পড়ে এবং সে ক্লান্তিকে পূরণ করতে পরিমিত খাদ্য দরকার। গবেষণায় এটাও প্রমানিত হয়েছে যে, সঠিক পরিচর্যার মাধ্যমে দেহের অন্যান্য পেশির মত ইচ্ছাশক্তির ক্ষমতাও বাড়ানো সম্ভব। ইচ্ছা শক্তি প্রবল হলে মানুষ পারেনা এমন কোনো কাজ নেই। চলুন জেনে নেই কিভাবে এ শক্তিকে বাড়ানো যায়। ১. মেডিটেশন: মেডিটেশন এর কাজ হচ্ছে নিজের মগজকে (ব্রেন) নিজে নির্দেশনা দেয়া। একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে, রোজ ১০ মিনিট মেডিটেশন করলে ২/৩ দিন পর থেকে অনুভব করবেন যে, আপনি যে কোনো কাজে ফোকাস করতে পারছেন, কাজে এনার্জি পাচ্ছেন এবং মানসিক চাপ কমছে। নিয়মিত মেডিটেশন করতে পারলে আপনার মনোযোগ, ইচ্ছা শক্তি, কিছু মনে রাখার ক্ষমতা অনেক গুন বেড়ে যায়। ২. শারীরিক অঙ্গভঙ্গির উপর

ব্রণ হলে একটু দেখুন

Born  হলে একটু দেখুন আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে ব্রণ একটি সাধারণ সমস্যা। যার বহিঃপ্রকাশ- ছোট ছোট গোটা/ দানা, দানাগুলোতে ‘চুলকানি’ এবং ‘ব্যথা’। ব্রণ হলে কী করবেনঃ * দিনে দুই-তিনবার হালকা সাবান বা ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধোবেন। * তেল ছাড়া অর্থাৎ ওয়াটার বেসড মেকআপ ব্যবহার করবেন। * মাথা খুশকিমুক্ত রাখার চেষ্টা করুন। * পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকুন এবং নিজের জন্য আলাদা তোয়ালে রাখুন। * রাতে ঠিকমতো ঘুমানোর চেষ্টা করুন। * মানসিক চাপ পরিহার করুন। * প্রচুর পরিমাণে মৌসুমি ফল, সবজি খান ও প্রচুর পানি পান করুন। ব্রণ হলে কী করবেন নাঃ * রোদে বেরুবেন না, একান্তই যেতে হলে ছাতা ব্যাবহার করবেন ।। * তেলযুক্ত ক্রিম বা ফাউন্ডেশন ব্যবহার করবেন না। * ব্রণে হাত লাগাবেন না। ব্রণ খুঁটবেন না। * চুলে এমনভাবে তেল দেবেন না যাতে মুখটাও তেলতেলে হয়ে যায়। * অতিরিক্ত তেল, ঘি, মশলা খাবেন না। * বেশি রাত পর্যন্ত অযথা জেগে থাকবেন না । ব্রণের কিছু কারণ হলো- *বয়ঃসন্ধিকালে এন্ড্রোজেন হরমোনের আধিক্য *মাসিক বা গর্ভাবস্থায় হরমোনের মাত্রার পরিবর্তন * ঘন ময়েশ্চারাইজিং লোশন বা কড়া মেকআপ * ত্বকে উপস্থিত ব্যাকটেরিয়ার (Propinobacterium ache) বং

দাঁতের রং নষ্ট হয়ে যাচ্ছে? দেখুন লেবুতেই সমাধান

দাঁতের রং নষ্ট হয়ে যাচ্ছে? দেখুন লেবুতেই সমাধান দাঁতের রং নিয়ে অনেকেই সমস্যায় পড়েন। বিশেষ করে পান, ধূমপানসহ অনুরূপ বিভিন্ন কারণে অনেকের দাঁত হলুদ হয়ে যায়, যা অনেকেরই সামাজিক জীবনে সমস্যা তৈরি করে এবং আত্মবিশ্বাস কমিয়ে দেয়। কিন্তু আপনি জানেন কি, এ সমস্যা সমাধানে খুবই কার্যকর ও সহজ সমাধান লেবু। -একটি কাপে লেবুর রস নিয়ে সেখানে কিছুটা পানি মিশিয়ে দিন। -দিনে দুইবার দাঁত ব্রাশ করার পর মুখ ভালোভাবে পানি দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করুন। -তারপর সেই লেবুর রস আপনার দাঁতে মাখিয়ে নিন এবং প্রয়োজনে হালকা করে ম্যাসেজ করে নিন প্রতিবার দাঁত ব্রাশ করার পর। -ঠাণ্ডা পানিতে মুখ ধুয়ে ফেলুন। তবে আপনার দাঁতে আগে থেকে অন্য কোনো সমস্যা থাকলে এ পদ্ধতি প্রয়োগের আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে ।