সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

2018 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ভাল__থাকো____মা

#ভাল__থাকো____মা..... কী পাপ করেছিলাম মা? কুত্তা দিয়ে খাওয়ালে আমাকে!!! মা, বল তো অামি কে? -তোমার গর্ভে রাতের অাঁধারে লুকিয়ে জন্ম নেয়া অামি সেই হতভাগা সন্তান! অামিই সেই যাকে লোক লজ্জার ভয়ে নর্দমায় একটা বাক্সবন্দি করে জ্যান্ত ফেলে এসেছিলে। জানো মা, তুমি চলে অাসার পর অামার সাথে কি হয়েছিল? তুমি যখন বাক্সবন্দি করে অামায় ফেলে অাসলে, অামি চোখ খুলে দেখি তুমি নেই। এদিক-ওদিক সবদিক তোমায় খুঁজলাম। চারিদিকে অন্ধকার অার অন্ধকার। বুঝে নিলাম তুমি কাছে নেই। অামি তো তোমায় মা বলে ডাকতে শিখিনি তখনো। কিন্তু অামি জানতাম অামার চিৎকার শুনে তুমি দৌঁড়ে ছুটে অাসবে। তাই চিৎকার করে কাঁদতে লাগলাম। জানো মা, অামার চিৎকারে তুমি এলে না ঠিকই। কিন্তু রাস্তার কুকুরগুলো অামার কাঁন্না শুনে ঠিকই অামায় খুঁজে নিল। অামি ভাবলাম কুকুরগুলো বুঝি অামায় মায়ের কাছে নিয়ে যাবে। কিন্তু না মা। ওরা তো অামায় খাওয়ার জন্য ছুটে এসেছিল। একটা দুইটা কুকুর না মা। প্রায় ৫/৬ টা কুকুর। কি ধারালো দাঁত ওদের। অামায় দেখেই ওদের মুখ দিয়ে লালা পড়ছিল। প্রথমে একটা কুকুর এসে নখ দিয়ে অামার পাঁজরগুলো ছিঁড়লো। তারপর অারও দুইটা কুকুর অামার মাথাটা নিয়

বাংলা টাইপিং শিখুন

বাংলা টাইপিং এ যারা দুর্বল তাদের কাজে লাগবে। বাংলা টাইপিং এ যারা দুর্বল তাদের কাজে লাগবে। ১. ক্ষ = ক+ষ ২. ষ্ণ = ষ+ণ ৩. জ্ঞ = জ+ঞ ৪. ঞ্জ = ঞ+জ ৫. হ্ম = হ+ম ৬. ঞ্চ = ঞ+চ ৭. ঙ্গ = ঙ+গ ৮. ঙ্ক = ঙ+ক ৯. ট্ট = ট + ট ১০. ক্ষ্ম = ক্ষ + ম = ‍ক + ষ + ম ১১. হ্ন = হ + ন ১২. হ্ণ = হ + ণ ১৩. ব্ধ = ব + ধ ১৪. ক্র = ক + ্র (র-ফলা) ১৫. গ্ধ = গ + ধ ১৬. ত্র = ত + ্র (র-ফলা) ১৭. ক্ত = ক + ত ১৮. ক্স = ক + স ১৯. ত্থ = ত + থ (উদাহরন: উত্থান, উত্থাপন) ২০. ত্ত = ত + ত (উদাহরন: উত্তম, উত্তর, সত্তর) ২১. ত্ম = ত + ম (উদাহরন: মাহাত্ম্য) নিচের যুক্তবর্ণের তালিকাটি বাংলা সঠিকভাবে ল িখতে সহায়ক হতে পারে। এখানে বাংলায় ব্যবহৃত ২৮৫টি যুক্তবর্ণ দেওয়া হয়েছে। এর বাইরে কোন যুক্তবর্ণ সম্ভবত বাংলায় প্রচলিত নয়। ক্ক = ক + ক; যেমন- আক্কেল, টেক্কা ক্ট = ক + ট; যেমন- ডক্টর (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) ক্ট্র = ক + ট + র; যেমন- অক্ট্রয় ক্ত = ক + ত; যেমন- রক্ত ক্ত্র = ক + ত + র; যেমন- বক্ত্র ক্ব = ক + ব; যেমন- পক্ব, ক্বণ ক্ম = ক + ম; যেম

হাজারো পুরুষের আত্মকাহিনী

.........হাজারো পুরুষের আত্মকাহিনী" . ছেলেরা মাসে ৭০০০ টাকা বেতনে চাকরী করে! বাবার জন্য ১০০০,! মা'র জন্য ১০০০,! বউয়ের জন্য ১০০০ টাকা! ফেমিলি চালানোর ২০০০ বিকাশ করেও! দিব্যি ২০০০ টাকায় মাস চালিয়ে নিতে জানে। মাসে ৭০০০ টাকা মাইনের ছেলেটা বেতন পেয়ে! বউয়ের কাছে ফোনে বলতে জানে " ওগো তোমার জন্য কি পাঠাবো? " সামান্য বেতন পাওয়া যে ছেলেটা নিজের পুরনো জুতো বদলাবে বলে ঠিক করেছে , সেই ছেলেটাই মার্কেটে গিয়ে বউ আর বাবুর জন্য জুতো কিনে নিজের ছেঁড়াজুতো সেলাই করে মাসের পর মাস পড়তে জানে। উপোস পেটে কাজে গিয়েও মাকে বলতে জানে 'আমি মাছ দিয়ে ভাত খেয়েছি তোমরা খেয়েছোতো', ১০৩ ডিগ্রী জ্বর নিয়ে কাজে গিয়েও বাবাকে বলে 'আমি অনেক ভাল আছি তোমরা ভাল আছোতো? নিজের পকেট ফাঁকা জেনেও বউকে বলে ' একটু ধৈর্য্য ধরো সামনের মাসে তোমার জন্য একজোড়া বালা কিনে দিব',,, ছেলেরা এমনই, অনেক অনেক কিছু জানে,,, সকালবেলা লোকাল বাসে ঝোলে অফিসে যেতে জানে, লেট হলে বসের ঝাড়ি খেতে জানে, ৫ টার অফিস রাত ৮ টা পর্যন্ত করতে জানে, অফিস থেকে ফিরতে লেট হ

কোন কাজকে ছোট করে দেখবেন না

আব্রাহাম লিংকন প্রথম যেদিন প্রেসিডেন্ট হয়ে পার্লামেন্টে ভাষন দিচ্ছিলেন তখন এক ভদ্রলোক দাড়িয়ে বললেন, "লিংকন সাহেব ভুলে যাবেন না আপনার বাবা আমাদের পরিবারের জন্য জুতা তৈরি করে দিতেন, কারন একজন মুচির ছেলেকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে অনেকেই মেনে নিতে পারেননি তখন... -- একথা শোনার পরে সবাই চুপ হয়ে গেলেন কিন্তু লিংকন মোটেই বিচলিত হলেন না,, লিংকন লোকটির চোখে চোখ রেখে বললেন, "আমি জানি স্যার আমার বাবা আপনার কেন এখানে অনেকেই আছেন যাদের পরিবারের জন্য জুতা তৈরি করতেন,, এজন্য আমি গর্বিত বাবা ছিলেন জুতা তৈরির জন্য জিনিয়াস,, সে কাজকে কখনো ছোট করে দেখতেন না, বাবা ছিলেন জুতা তৈরির নিপুন কারিগর,আজও পর্যন্ত তার কোন কাজের সমালোচনা হয়নি কারন তিনি কাজ করতেন শুধু গ্রহিতার সন্তেষ্টির জন্য নয়, নিজের সন্তেষ্টির জন্য, আপনার যদি কোন অভিযোগ থাকে তাহলে বলুন আমি আপনাকে এক জোড়া জুতা তৈরি করে দেব আমি ও ভাল জুতা তৈরি করে পারি ।" একথা শোনার পর লোকটি লজ্জায় মাথা নিচু করে রইলেন ,তখন লিংকন বললেন, "কোন কাজকেই ছোট ভাববেন না,, কাজকে সম্মান করুন তা না হলে সারা জীবন অন্যের দয়ায় বাচতে হবে,একজন রুইমাছ দিয়ে

ছেলের গল্প

এই পোস্টটি ফেসবুকে তোলপাড় সৃষ্টি করেছে! বড়ই ভাবনার বিষয়----- আমার স্ত্রী প্রাইমারি টিচার। রাতে ডিনারের শেষে আমার স্ত্রী ক্লাস ওয়ানের খাতা দেখছিলো। খাতা দেখতে দেখতে আমার মিসেসের চোখ দুটো ছলছল করে করে উঠেছে। আমি কাছেই বসে টিভি দেখছিলাম। মিসেসের দিকে নজর যাওয়াতে দেখি আমার স্ত্রী চোখের জল মুছছে। আমি অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলাম কি হয়েছে কাঁদছো কেনো!!! আমার মিসেস বললো.. ক্লাস ওয়ানের পরীক্ষায় এক রচনা এসেছে। "my wish" --তো কাঁদার কি হলো!! --সব খাতা গুলো দেখলাম। সবাই ভালো লিখেছে। --তো? --একজনের খাতা দেখে আর নিজেকে সামলাতে পারলাম না। চোখ দুটো জলে ভরে উঠলো। --আচ্ছা বলো কি লিখেছে ওই বেবি। মিসেস রচনা পড়তে শুরু করলো..... আমার ইচ্ছা আমি স্মার্টফোন হবো। আমার বাবা মা স্মার্টফোন খুব ভালোবাসে। কিন্তু আমায় ভালোবাসে না। যেখানে যায় আমার বাবা তার স্মার্টফোন সঙ্গে করে নিয়ে যায়। কিন্তু আমায় সঙ্গে করে নিয়ে যায় না। ফোন এলে আমার মা তাড়াতাড়ি গিয়ে ফোন ধরে। কিন্তু আমি কান্না করলেও আমার কাছে আসে না মা। আমার বাবা স্মার্টফোনে গেম খেলে। কিন্তু আমার সাথে খেলে না। আমি বাবাকে বলি

আমি একটা মেয়ে হয়ে ছেলেদের সাইড, নিয়ে কথা বলছি

আমি একটা মেয়ে হয়ে ছেলেদের সাইড, নিয়ে কথা বলছি, তাতে অনেক মেয়ে ভাবতে পারে.  আলগা পিরিত। কিন্তুু অতি বাস্তব  একটি ছেলে আমার ভাই,  একজন পুরুষ আমার বাবা,  আর একজন পুরুষ যে হবে আমার ভবিষ্যৎ। তাই কথা সব মেয়ের পড়া উচিত, রাস্তায়   হেঁটে যাচিছ--  পিছন থেকে একটা ছেলে বললে অথবা শিস! বাজালেই এটি ইভটিজিং এবং ওরা মানুষ রুপী অমানুষ!  ওদের কি ঘরে মা বোন নেই এই  কথা কেন আসলো কারুন আমি মেয়ে। মেয়ে হচেছ  মা জাতি। তাদের সম্মান দাতে হয়, আচছা যখন মাথায়  তেল দিয়ে নম্র ভদ্র শান্ত ছেলেটি বালিকা বিদ্যালয়ের পাশ  দিয়ে হেঁটে যায়  চুপ চাপ, তখন হুঁ হুঁ করে হেসে উঠা মায়ের জাতিরা কেমন করে  বিব্রত করে?  আমাদের কি যরে বাপ ভাই নেই, ছেলেটি  কি বাপের জাত না?  বাপকে কি সম্মান করা যায় না, আচছা প্রেম করছি দু জনেই,  প্রেমিক সাহেবও তো বেকার, ছাএ মানুষ।  তাহলে কেন আমি তাকে মিসকল দেব। ও যদি একটা সিগারেট কম খেয়ে ১০ টাকা লোড করতে পারে, আমি কেন ওর জন্য একটি হেয়ার ব্যান্ড না কিনে কল করার পয়সা জমাতে পারি না, বন্ধুরা মিলে রেস্তোরাঁ  আড্ডা দিচ্ছি, আড্ডার ফাঁকে  মুখরোচক খাবার ও খেলাম কয়এক পদের।  আচছা  ছেলে  বন্ধুটিই কেন টা

উষ্ণ_প্রেমের_লীলাখেলা

#উষ্ণ_প্রেমের_লীলাখেলা  :'( :'( এক ফোঁটা বীর্য যখন তোমার জরায়ুতে ঠাই পেয়েছিলো। সেখানে ছিলাম আমি। লাখ লাখ শুক্রানুর মধ্যে আমিও লুকিয়ে ছিলাম এক সাগরের মাঝে। আমরা সবাই দৌড় প্রতিযোগীতায় মত্ত ছিলাম। কে কাকে হারিয়ে দিয়ে প্রথম হবো। যুদ্ধ না মা, যুদ্ধ না! এ এক মরন খেলা! যে জিতবে সেই শুধু বাঁচবে, বাকি সব্বাইকে মরতে হবে.......... . জানো মা! জীবনের সাথে যুদ্ধ করে, সেদিন আমিই জয় লাভ করেছিলাম। তুমি বিশ্বাস করো মা, আমার মত খুশি সেদিন আর কেউ হতে পারেনি। আমিই সেদিন ডিম্বানুকে ভেদ করে, জয়ের পতাকা ছিনিয়ে এনেছিলাম। সেখানেও কত ভয়। যদি এ যুদ্ধে টিকে না থাকতে পারি ? মাগো, আসতে আসতে আমি পানি বিন্দু থেকে, রক্তের কনিকায় রুপ নিতে থাকলাম। . সত্যি মা! আমি কত খুশি ছিলাম, সময়ের গতিতে আমি পুর্নতা পেতে থাকলাম। আসতে আসতে মাংসল পিন্ড থেকে আমার কচি হাত-পা, নখ গজাতে শুরু করলো। মাঝে মাঝে আমার কচি নখের স্পর্শে তুমি শিউরে উঠতে। আমার কি যে ভালো লাগতো মা। আমি বলে বুঝাতে পারবো না। . মাগো! এখনোআমার চোখ ফুটে নাই। আমি নিজেকেই দেখি নাই। মাগো মাগো! আজ আমার খুব কষ্ট হচ্ছে। . বাচাও মা, একটু বাচাও আমাকে......

এস এম এস কষ্টের মেছেস

1 যখন কেউ কারো জন্য কাঁদে সেটা হল আবেগ। যখন কেউ কাউকে কাঁদায় সেটা হল প্রতারনা। আর যখন কেউ কাউকে কাঁদিয়ে নিজেও কেঁদে ফেলে! সেটাই হল প্রকৃত ভালবাসা!                                      2 শুধু কাছে পাওয়ার জন্য ভালবাসা নয়। শুধু ভালো লাগার জন্য ভালবাসা নয়। নিজের সুখ বিসর্জন দিয়ে ভালোবাসার মানুষকে সুখী রাখার নামই ভালবাসা।                                    3 “ভালোবাসা” শব্দটা হয় না কখনো পুরানো.. হয় না কখনো মলিন.. হয় না ধূসর কিংবা বর্নহীন.. যা শুধু রংধনুর রঙে রঙিন.. হোক না সেটা এপার কিংবা ওপারের.. তারপরেও ভালোবাসা তো শুধুই ভালোবাসা!                                    4 কাউকে দুর থেকে ভালবাসাই সব থেকে পবিত্র ভালোবাসা।                                   5 কাউকে দুর থেকে ভালবাসাই সব থেকে পবিত্র ভালোবাসা। কারন, এ ভালোবাসায় কোন রকম অপবিত্রতা থাকে না, কোন শারীরিক চাহিদা থাকে না। শুধু নীরব কিছু অভিমান থাকে, যা কখনো কেউ ভাঙায় না। কিছু অশ্রু বিন্দু থাকে, যা কেউ কখনো মুছতে আসে না। আর সবার অজান্তে আড়ালে একা যেখানে একজনই রানী/রাজা।                                6 যে ভ

ধাঁধা, কঠিন ধাঁধা জোকস

1 = কী এমন জিনিস যা শব্দ হলেই ভেঙে যায় ? 2= কী এমন জিনিস যা এক কোণায় বসে সারা পৃথিবী ঘুরে বেড়ায়? 3= পারলে বলেনত দেখি – সাগরে জন্ম তার আকাশে উড়ে, পর্বতের কাছে মার খেয়ে কেঁদে কেঁদে মড়ে। এইটা কি? 4= কোন্ সে শয়তান, নাকে বসে ধরে কান। 5 = পারলে বলেনত দেখি – হাড় মট মট বাকলে দড়ি, তার পাতাতে হই তরকারী। এইটা কি? 6= তিন অক্ষরের নাম তার বিচি কলা খায় মধ্যের অক্ষর বাদ দিলে জলে উইড়া যায়। 7= পারলে বলেনত দেখি – কালিদাসের ছোট বেলার কথা, ৯০০০ তেতুল গাছে কয় হাজার পাতা। 8 = তোমার বউ তুমি গেলে দেয় না  কিন্তু আমি গেলে দেয়! 9= তিন অক্ষরের নাম মোর নাচতে পারি ভাল, শেষের অক্ষর বাদ দিলে মারতেও পারি ভালো 10=ধরতে গেলে পালিয়ে যায়, রুপার মত রঙ; তবুও রুপা নয় 1= ঘুম  2 = টিভি  3= মেঘ  4 = চশমা  5= পাট গাছ  6= বাদুড়  7= ১৮০০০ পাতা  8= ঘোমটা  9= লাটিম  10= চাঁদ  এইর

দেখুন, বুঝুন বাঁচতে শিখুন আপনিও পারবেন একদিন

উপদেশ মূলক কথা bangla advice

আমি আপনাদের জন্য আমার ব্যক্তিগত নোট , বিভিন্ন ওয়েব সাইট , ব্লগ ও  বন্ধুদের ও নিজের ফেইসবুক স্ট্যাটাস থেকে উপদেশ মূলক লেখা গুলো সংগ্রহ করেছি … যা ফলে উপদেশ আপনাদের ঠেকে শিখতে হবে না পড়েই শিখতে পারবেন… কারন এইগুলো যুক্তিসহ উপস্থাপন করা হয়েছে,,,,, ⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️ (যা আমার নিজের জীবন ও আমার চারপাশে কাছের মানুষদের জীবনে ঘটে যাওয়া ঘটনা থেকে পাওয়া শিক্ষা/অভিজ্ঞতার বাস্তব গল্পের মূল সারাংশ মাত্র…) ⬇️ (যে আশাতে লেখাগুলো এখানে জমিয়েছি তা হলো হয়ত এই লেখাগুলো আপনাকে একটু চিন্তার খোরাক, একটু আনন্দ, একটু আশা জাগাবে। জীবনের কথাগুলোকেই এখানে সাজিয়ে রাখা হয়েছে। একটু যদি কার ভালো লাগে, মন্দ কী তাতে?) ⤵️ (তাছাড়া কিছু কিছু উপদেশ বা উক্তি আমাদের মন-মানসিকতা অনেক উন্নত করবে ... এবং জিবনে এই সব উপদেশ ফলো করলে জীবন হয়তো আরো অনেক সুখের ও নির্ভুল হবে ...) 1) আমরা বেচেথাকি শুধুমাত্র বিভিন্ন লক্ষ পুরনের জন্য। একটা লক্ষ পুরণ হয়ে গেলে আর একট লক্ষ এসে সামনে হাজির হয়। যখন ভাবতে বসি তখন খুজে পাই সব লক্ষ্য পুরণ ই অলাভজনক। আমি যত কষ্ট ক

কেন মানুষ সুইসাইড করে

জাপানে "সি অফ ট্রি" নামে একটি বন আছে... যেখানে কিছুদূর হাঁটলেই দেখতে পাবেন গাছ গুলোর ডালে মানুষের কঙ্কাল ঝুলছে ... প্রতি বছর এখানে প্রচুর মানুষ সুইসাইড করতে আসে... কেউ কেউ অনেক দূর দেশ থেকে টাকা খরচ করে মরতে আসে।মানুষ নিরিবিলিতে মারা যেতে পছন্দ করে। .....মৃত্যুর জন্য এই জায়গাটি বেছে নেয় কেন জানেন? যেন কেউ কখনো খুঁজে না পায়... মানুষ বড় অভিমানী প্রাণী... মনোবিজ্ঞানীরা এখন আমাদের বলছে প্রতিটি সুইসাইডের রক্তে তিনটি জিনিস মিশে থাকে... ১- অভিমান ২– হতাশা ৩– আত্মবিশ্বাসের অভাব... ......পুলিশ সদর দপ্তরের হিসেব অনুযায়ী বাংলাদেশে প্রতি বছর সুইসাইড করছে প্রায় দশ হাজার ! অর্থাৎ গড়ে প্রতিদিন ২৭ জন !! এই টুকু একটা দেশে প্রতি ঘণ্টায় ১ জনের বেশি সুইসাইড করছে !!! এত অভিমানী কেন আমরা ? একজন মানুষ সকালে ঘুম থেকে উঠে অফিস করলেন। ফেরার সময় মেয়ের জন্য জ্যামিতি বক্স কিনে আনলেন। রাতে খাবার খেয়ে নাটক দেখলেন। ঘুমানোর আগে স্ত্রীর সাথে ছোট খাট ঝগড়া হল। ঘণ্টা খানেক পর বিষ খেয়ে ফ্লোরে পরে আছে ... ......এই ব্যাপার গুলো কেন ঘটে ? মানুষ সাধারণত একটি বিশেষ ঘটনায় সুইসাইড করে ন

২১ ফেব্রুয়ারিতে শহীদ মিনারে ফুল দিতে যাচ্ছিলাম

শহীদ মিনারে ফুল দিতে যাচ্ছিলাম... পথ আগলে দাঁড়ালো রফিক, সালাম, বরকত, জব্বার ও শফীউল... হাতে ফুল নিয়া কই যান ভাইজান..?? আমি:- জ্বী ভাই, শহীদ মিনারে যাচ্ছি... সালাম:- ফুল দিয়ে কি হবে ভাই..?? আমি:- না মানে আপনাদের স্বরণ করবো... আপনাদের আত্বা শান্তি পাবে..!! বরকত:- হা হা হা হাসাইলা মোরে... কোরআন, হাদীসের কোথাও লেখা আছে ফুল দিলে আত্বার শান্তি হয়..?? কখনো আমাদের কারো কবর জিয়ারত করছো.?? কখনো আমাদের জন্য দু'রাকআত নামাজ পড়ে দোয়া করছো..?? আমি:- না ভাই... রফিক:- হুম! আচ্ছা প্রতি বছর এভাবে কতো টাকার ফুল দাও..?? আমি:- না মানে,কোটি টাকার ও বেশি হবে হয়ত... শফীউর:- আচ্ছা আমার মা যে চিকিৎসার অভাবে মারা গেছে সে খোজ খবর কেউ নিয়েছো.?? সালাম:- আমার আত্বীয় স্বজনরা যে রিকসা চালিয়ে দিন মুজুরি করে জীবিকা নির্বাহ করে, তার কি কোন খবর কেউ রেখেছো..?? , আমি:- না মানে ভাই, জীবন তো দিছেন আপনারা, আপনাদের আত্বীয় স্বজনরা তো আর জীবন দেয় নাই..!! তাদের খোজ কেনো করবো..?? বরকত:- যুদ্ধ তো করছে মুক্তিযোদ্ধারা, তাহলে তাদের নাতী পুতিরা কেনো এতো সুযোগ সুবিধা পায়..?? শফিউর:- বাদ দেও তো বর

বাংলা মেছেস

আমি আপনাদের জন্য আমার ব্যক্তিগত নোট , বিভিন্ন ওয়েব সাইট , ব্লগ ও  বন্ধুদের ও নিজের ফেইসবুক স্ট্যাটাস থেকে উপদেশ মূলক লেখা গুলো সংগ্রহ করেছি … যা ফলে উপদেশ আপনাদের ঠেকে শিখতে হবে না পড়েই শিখতে পারবেন… কারন এইগুলো যুক্তিসহ উপস্থাপন করা হয়েছে,,,,, ⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️ (যা আমার নিজের জীবন ও আমার চারপাশে কাছের মানুষদের জীবনে ঘটে যাওয়া ঘটনা থেকে পাওয়া শিক্ষা/অভিজ্ঞতার বাস্তব গল্পের মূল সারাংশ মাত্র…) ⬇️ (যে আশাতে লেখাগুলো এখানে জমিয়েছি তা হলো হয়ত এই লেখাগুলো আপনাকে একটু চিন্তার খোরাক, একটু আনন্দ, একটু আশা জাগাবে। জীবনের কথাগুলোকেই এখানে সাজিয়ে রাখা হয়েছে। একটু যদি কার ভালো লাগে, মন্দ কী তাতে?) ⤵️ (তাছাড়া কিছু কিছু উপদেশ বা উক্তি আমাদের মন-মানসিকতা অনেক উন্নত করবে ... এবং জিবনে এই সব উপদেশ ফলো করলে জীবন হয়তো আরো অনেক সুখের ও নির্ভুল হবে ...) 1) আমরা বেচেথাকি শুধুমাত্র বিভিন্ন লক্ষ পুরনের জন্য। একটা লক্ষ পুরণ হয়ে গেলে আর একট লক্ষ এসে সামনে হাজির হয়। যখন ভাবতে বসি তখন খুজে পাই সব লক্ষ্য পুরণ ই অলাভজনক। আমি যত কষ্ট ক

হযরত মূসা (আঃ) এর জামানার

হযরত মুসা (আঃ) এর জামানার চমৎকার একটি ঘটনা। হযরত মুসা (আঃ) একবার আল্লাহ্ তায়া'লা কে জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহ্! জান্নাতে আমার সাথে কে থাকবে? জবাবে বলা হলো,ওমুক কসাই ! জবাবে কসাইয়ের নাম শুনে মুসা (আঃ) খুবই আশ্চর্য হলেন। অনেক খোঁজ করার পর মুসা (আঃ) তাকে বের করলেন। দেখলেন, কসাই গোস্ত বিক্রিতে ব্যস্ত! সবশেষে কসাই একটুকরো গোস্ত একটি কাপড়ে মুড়িয়ে নিলেন। অতঃপর বাড়ির দিকে রওয়ানা হলেন। মুসা (আঃ) তাঁর সম্পর্কে আরো জানার জন্যে অনুমতি নিয়ে পিছুপিছু তাঁর বাড়ি গেলেন। কসাই বাড়ি পৌঁছে গোস্ত রান্না করলেন। অতপর রুটি বানিয়ে তা গোস্তের ঝোলে মেখে নরম করলেন। তারপর ঘরের ভিতরের কামরায় প্রবেশ করে শয়নরত এক বৃদ্ধাকে উঠিয়ে বসালেন । তারপর তার মুখে টুকরো টুকরো রুটি পুরে দিতে লাগলেন। খাওয়ার পর বৃদ্ধা কি যেন কানেকানে বললেন। অমনি কসাই মুচকি হাসলেন। দূর থেকে মুসা (আঃ) সব-ই দেখছিলেন। কিন্তু, কিছুই বুঝলেন না। মুসা (আঃ)বৃদ্ধার পরিচয় এবং মুচকি হাসার বিষয়টি কসাইকে জিজ্ঞেস করলেন। কসাই বললেন, ওনি আমার মা আমি বাজার থেকে আসার পর সর্বপ্রথম আমার মাকে রান্না করে খাওয়াই। আর, মা খাওয়ার পর খুশি হয়

আল্লাহ্ এর 99 নাম ও তার ফজিলত

আল্লাহ্ এর 99 নাম ও তার ফজিলত 1 الله ● বাংলা উচ্চারণঃ আল্লাহ্ ● বাংলা অর্থঃ আল্লাহ্ ● ফজিলতঃ আপনি ১০০০ বার দৈনন্দিন আল্লাহর এই নাম পাঠ করেন, আল্লাহ্ আপনার হৃদয় থেকে সব সন্দেহ ও অনিশ্চয়তা সরিয়ে সংকল্প ও বিশ্বাসের ধীরে ধীরে প্রবেশ করান হবে। ইন শা-আল্লাহ। 2  الرَّحْمَنُ ● বাংলা উচ্চারণঃ আর-রহ'মান ● বাংলা অর্থঃ পরম দয়ালু ● ফজিলতঃ আপনি প্রতি নামায (প্রার্থনা) এর পর ১০০ বার দৈনন্দিন আল্লাহর এই নাম পাঠ করেন, আল্লাহ্ আপনার হৃদয় থেকে কঠিন নির্মমতা ও অবহেলার মুছে ফেলা হবে। ইন শা-আল্লাহ। 3  الرَّحِيمُ ● বাংলা উচ্চারণঃ আর-রহী'ম ● বাংলা অর্থঃ অতিশয়-মেহেরবান ● ফজিলতঃ আপনি প্রতি নামায (প্রার্থনা) পর ১০০ বার দৈনন্দিন আল্লাহর এই নাম পাঠ করেন, আল্লাহ্ সব বিপর্যয়ের এবং রোগ বিরুদ্ধে আপনাকে রক্ষা করবে। ইন শা-আল্লাহ। 4    الْمَلِكُ  ● বাংলা উচ্চারণঃ আল-মালিক ● বাংলা অর্থঃ সর্বকর্তৃত্বময়, সর্বাধিকারি ● ফজিলতঃ আপনি যাওয়াল (মধ্য দিনের সময় অবিলম্বে জোহর প্রার্থনা আগে) পরে যদি প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে আল্লাহর এই নাম পাঠ করেন,