সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

দেখুন, বুঝুন বাঁচতে শিখুন আপনিও পারবেন একদিন

উপদেশ মূলক কথা bangla advice

আমি আপনাদের জন্য আমার ব্যক্তিগত নোট , বিভিন্ন ওয়েব সাইট , ব্লগ ও  বন্ধুদের ও নিজের ফেইসবুক স্ট্যাটাস থেকে উপদেশ মূলক লেখা গুলো সংগ্রহ করেছি … যা ফলে উপদেশ আপনাদের ঠেকে শিখতে হবে না পড়েই শিখতে পারবেন… কারন এইগুলো যুক্তিসহ উপস্থাপন করা হয়েছে,,,,, ⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️ (যা আমার নিজের জীবন ও আমার চারপাশে কাছের মানুষদের জীবনে ঘটে যাওয়া ঘটনা থেকে পাওয়া শিক্ষা/অভিজ্ঞতার বাস্তব গল্পের মূল সারাংশ মাত্র…) ⬇️ (যে আশাতে লেখাগুলো এখানে জমিয়েছি তা হলো হয়ত এই লেখাগুলো আপনাকে একটু চিন্তার খোরাক, একটু আনন্দ, একটু আশা জাগাবে। জীবনের কথাগুলোকেই এখানে সাজিয়ে রাখা হয়েছে। একটু যদি কার ভালো লাগে, মন্দ কী তাতে?) ⤵️ (তাছাড়া কিছু কিছু উপদেশ বা উক্তি আমাদের মন-মানসিকতা অনেক উন্নত করবে ... এবং জিবনে এই সব উপদেশ ফলো করলে জীবন হয়তো আরো অনেক সুখের ও নির্ভুল হবে ...) 1) আমরা বেচেথাকি শুধুমাত্র বিভিন্ন লক্ষ পুরনের জন্য। একটা লক্ষ পুরণ হয়ে গেলে আর একট লক্ষ এসে সামনে হাজির হয়। যখন ভাবতে বসি তখন খুজে পাই সব লক্ষ্য পুরণ ই অলাভজনক। আমি যত কষ্ট ক

কেন মানুষ সুইসাইড করে

জাপানে "সি অফ ট্রি" নামে একটি বন আছে... যেখানে কিছুদূর হাঁটলেই দেখতে পাবেন গাছ গুলোর ডালে মানুষের কঙ্কাল ঝুলছে ... প্রতি বছর এখানে প্রচুর মানুষ সুইসাইড করতে আসে... কেউ কেউ অনেক দূর দেশ থেকে টাকা খরচ করে মরতে আসে।মানুষ নিরিবিলিতে মারা যেতে পছন্দ করে। .....মৃত্যুর জন্য এই জায়গাটি বেছে নেয় কেন জানেন? যেন কেউ কখনো খুঁজে না পায়... মানুষ বড় অভিমানী প্রাণী... মনোবিজ্ঞানীরা এখন আমাদের বলছে প্রতিটি সুইসাইডের রক্তে তিনটি জিনিস মিশে থাকে... ১- অভিমান ২– হতাশা ৩– আত্মবিশ্বাসের অভাব... ......পুলিশ সদর দপ্তরের হিসেব অনুযায়ী বাংলাদেশে প্রতি বছর সুইসাইড করছে প্রায় দশ হাজার ! অর্থাৎ গড়ে প্রতিদিন ২৭ জন !! এই টুকু একটা দেশে প্রতি ঘণ্টায় ১ জনের বেশি সুইসাইড করছে !!! এত অভিমানী কেন আমরা ? একজন মানুষ সকালে ঘুম থেকে উঠে অফিস করলেন। ফেরার সময় মেয়ের জন্য জ্যামিতি বক্স কিনে আনলেন। রাতে খাবার খেয়ে নাটক দেখলেন। ঘুমানোর আগে স্ত্রীর সাথে ছোট খাট ঝগড়া হল। ঘণ্টা খানেক পর বিষ খেয়ে ফ্লোরে পরে আছে ... ......এই ব্যাপার গুলো কেন ঘটে ? মানুষ সাধারণত একটি বিশেষ ঘটনায় সুইসাইড করে ন

২১ ফেব্রুয়ারিতে শহীদ মিনারে ফুল দিতে যাচ্ছিলাম

শহীদ মিনারে ফুল দিতে যাচ্ছিলাম... পথ আগলে দাঁড়ালো রফিক, সালাম, বরকত, জব্বার ও শফীউল... হাতে ফুল নিয়া কই যান ভাইজান..?? আমি:- জ্বী ভাই, শহীদ মিনারে যাচ্ছি... সালাম:- ফুল দিয়ে কি হবে ভাই..?? আমি:- না মানে আপনাদের স্বরণ করবো... আপনাদের আত্বা শান্তি পাবে..!! বরকত:- হা হা হা হাসাইলা মোরে... কোরআন, হাদীসের কোথাও লেখা আছে ফুল দিলে আত্বার শান্তি হয়..?? কখনো আমাদের কারো কবর জিয়ারত করছো.?? কখনো আমাদের জন্য দু'রাকআত নামাজ পড়ে দোয়া করছো..?? আমি:- না ভাই... রফিক:- হুম! আচ্ছা প্রতি বছর এভাবে কতো টাকার ফুল দাও..?? আমি:- না মানে,কোটি টাকার ও বেশি হবে হয়ত... শফীউর:- আচ্ছা আমার মা যে চিকিৎসার অভাবে মারা গেছে সে খোজ খবর কেউ নিয়েছো.?? সালাম:- আমার আত্বীয় স্বজনরা যে রিকসা চালিয়ে দিন মুজুরি করে জীবিকা নির্বাহ করে, তার কি কোন খবর কেউ রেখেছো..?? , আমি:- না মানে ভাই, জীবন তো দিছেন আপনারা, আপনাদের আত্বীয় স্বজনরা তো আর জীবন দেয় নাই..!! তাদের খোজ কেনো করবো..?? বরকত:- যুদ্ধ তো করছে মুক্তিযোদ্ধারা, তাহলে তাদের নাতী পুতিরা কেনো এতো সুযোগ সুবিধা পায়..?? শফিউর:- বাদ দেও তো বর

বাংলা মেছেস

আমি আপনাদের জন্য আমার ব্যক্তিগত নোট , বিভিন্ন ওয়েব সাইট , ব্লগ ও  বন্ধুদের ও নিজের ফেইসবুক স্ট্যাটাস থেকে উপদেশ মূলক লেখা গুলো সংগ্রহ করেছি … যা ফলে উপদেশ আপনাদের ঠেকে শিখতে হবে না পড়েই শিখতে পারবেন… কারন এইগুলো যুক্তিসহ উপস্থাপন করা হয়েছে,,,,, ⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️⤵️ (যা আমার নিজের জীবন ও আমার চারপাশে কাছের মানুষদের জীবনে ঘটে যাওয়া ঘটনা থেকে পাওয়া শিক্ষা/অভিজ্ঞতার বাস্তব গল্পের মূল সারাংশ মাত্র…) ⬇️ (যে আশাতে লেখাগুলো এখানে জমিয়েছি তা হলো হয়ত এই লেখাগুলো আপনাকে একটু চিন্তার খোরাক, একটু আনন্দ, একটু আশা জাগাবে। জীবনের কথাগুলোকেই এখানে সাজিয়ে রাখা হয়েছে। একটু যদি কার ভালো লাগে, মন্দ কী তাতে?) ⤵️ (তাছাড়া কিছু কিছু উপদেশ বা উক্তি আমাদের মন-মানসিকতা অনেক উন্নত করবে ... এবং জিবনে এই সব উপদেশ ফলো করলে জীবন হয়তো আরো অনেক সুখের ও নির্ভুল হবে ...) 1) আমরা বেচেথাকি শুধুমাত্র বিভিন্ন লক্ষ পুরনের জন্য। একটা লক্ষ পুরণ হয়ে গেলে আর একট লক্ষ এসে সামনে হাজির হয়। যখন ভাবতে বসি তখন খুজে পাই সব লক্ষ্য পুরণ ই অলাভজনক। আমি যত কষ্ট ক

হযরত মূসা (আঃ) এর জামানার

হযরত মুসা (আঃ) এর জামানার চমৎকার একটি ঘটনা। হযরত মুসা (আঃ) একবার আল্লাহ্ তায়া'লা কে জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহ্! জান্নাতে আমার সাথে কে থাকবে? জবাবে বলা হলো,ওমুক কসাই ! জবাবে কসাইয়ের নাম শুনে মুসা (আঃ) খুবই আশ্চর্য হলেন। অনেক খোঁজ করার পর মুসা (আঃ) তাকে বের করলেন। দেখলেন, কসাই গোস্ত বিক্রিতে ব্যস্ত! সবশেষে কসাই একটুকরো গোস্ত একটি কাপড়ে মুড়িয়ে নিলেন। অতঃপর বাড়ির দিকে রওয়ানা হলেন। মুসা (আঃ) তাঁর সম্পর্কে আরো জানার জন্যে অনুমতি নিয়ে পিছুপিছু তাঁর বাড়ি গেলেন। কসাই বাড়ি পৌঁছে গোস্ত রান্না করলেন। অতপর রুটি বানিয়ে তা গোস্তের ঝোলে মেখে নরম করলেন। তারপর ঘরের ভিতরের কামরায় প্রবেশ করে শয়নরত এক বৃদ্ধাকে উঠিয়ে বসালেন । তারপর তার মুখে টুকরো টুকরো রুটি পুরে দিতে লাগলেন। খাওয়ার পর বৃদ্ধা কি যেন কানেকানে বললেন। অমনি কসাই মুচকি হাসলেন। দূর থেকে মুসা (আঃ) সব-ই দেখছিলেন। কিন্তু, কিছুই বুঝলেন না। মুসা (আঃ)বৃদ্ধার পরিচয় এবং মুচকি হাসার বিষয়টি কসাইকে জিজ্ঞেস করলেন। কসাই বললেন, ওনি আমার মা আমি বাজার থেকে আসার পর সর্বপ্রথম আমার মাকে রান্না করে খাওয়াই। আর, মা খাওয়ার পর খুশি হয়

আল্লাহ্ এর 99 নাম ও তার ফজিলত

আল্লাহ্ এর 99 নাম ও তার ফজিলত 1 الله ● বাংলা উচ্চারণঃ আল্লাহ্ ● বাংলা অর্থঃ আল্লাহ্ ● ফজিলতঃ আপনি ১০০০ বার দৈনন্দিন আল্লাহর এই নাম পাঠ করেন, আল্লাহ্ আপনার হৃদয় থেকে সব সন্দেহ ও অনিশ্চয়তা সরিয়ে সংকল্প ও বিশ্বাসের ধীরে ধীরে প্রবেশ করান হবে। ইন শা-আল্লাহ। 2  الرَّحْمَنُ ● বাংলা উচ্চারণঃ আর-রহ'মান ● বাংলা অর্থঃ পরম দয়ালু ● ফজিলতঃ আপনি প্রতি নামায (প্রার্থনা) এর পর ১০০ বার দৈনন্দিন আল্লাহর এই নাম পাঠ করেন, আল্লাহ্ আপনার হৃদয় থেকে কঠিন নির্মমতা ও অবহেলার মুছে ফেলা হবে। ইন শা-আল্লাহ। 3  الرَّحِيمُ ● বাংলা উচ্চারণঃ আর-রহী'ম ● বাংলা অর্থঃ অতিশয়-মেহেরবান ● ফজিলতঃ আপনি প্রতি নামায (প্রার্থনা) পর ১০০ বার দৈনন্দিন আল্লাহর এই নাম পাঠ করেন, আল্লাহ্ সব বিপর্যয়ের এবং রোগ বিরুদ্ধে আপনাকে রক্ষা করবে। ইন শা-আল্লাহ। 4    الْمَلِكُ  ● বাংলা উচ্চারণঃ আল-মালিক ● বাংলা অর্থঃ সর্বকর্তৃত্বময়, সর্বাধিকারি ● ফজিলতঃ আপনি যাওয়াল (মধ্য দিনের সময় অবিলম্বে জোহর প্রার্থনা আগে) পরে যদি প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে আল্লাহর এই নাম পাঠ করেন,