সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

History OF Facebook ফেসবুকের ইতিহাস

  History OF Facebook ফেসবুকের ইতিহাস ফেসবুক একটি সামাজিক নেটওয়ার্কিং সেবা যা 4 ফেব্রুয়ারী, ২004 তারিখে চালু করা হয়েছিল। মার্ক জাকারবার্গ তার কলেজ রুমমেট এবং হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র Eduardo Saverin এর সাথে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ওয়েবসাইটের সদস্যপদ প্রাথমিকভাবে হার্ভার্ড ছাত্রদের প্রতিষ্ঠাতা দ্বারা সীমিত ছিল, কিন্তু বস্টন অঞ্চলে অন্যান্য কলেজগুলিতে, আইভি লীগ [2] এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় ধীরে ধীরে বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয়  কর্পোরেশনগুলিতে সম্প্রসারিত হয়, এবং সেপ্টেম্বর ২006 থেকে 13 বছর বা তার বেশি বয়সের প্রয়োজন সহ একটি বৈধ ইমেইল ঠিকানা সহ সকলের কাছে।  ফেসবুকের পূর্বসূরী মুখমাশ ২003 সালে খোলাখুলি হয়েছিলেন। মার্ক জুকারবার্গের দ্বারা পরিচালিত হয়ে তিনি ফেসমাসের ওয়েবসাইটের সফটওয়্যারটি লিখেছিলেন যখন তিনি কলেজের দ্বিতীয় বছরে। হার্ভার্ড ছাত্রদের জন্য "গরম বা না" গেমটির একটি ওয়েবসাইট হিসেবে সেট করা হয়েছিল। ওয়েবসাইটটি দর্শকদের দুই ছাত্রের ছবি তুলনা করতে সম্মতি দেয় এবং তারা সিদ্ধান্ত নেয় যে কে গরম বা না। [8] সফ্টওয়্যার লেখার সময়, মার্ক জুকারব

জীবনের গল্প

আমি মোজাম্মেল  এই জীবনের গল্প কাহিনি   অনলাইন  অন লাইন থেকে নেয়া  নীলা নামে ১৭ বা ১৮ বছরের একটা সুন্দরী মেয়ে   আমাদের অফিসে জয়েন করেছে আজ থেকে প্রায় সাত বা আট মাস আগে। ওর কাজ হচ্ছে অফিস পরিষ্কার করা, ব্যাংকে যাওয়া ও বাইরের কাজগুলো করা। খুব সুন্দর সুন্দর পোশাক পরে আসে। মিয়ানমারের মেয়ে। প্রথম যেদিন দেখলাম ওর সঙ্গে একটু কথা বললাম। বাড়িতে কে কে আছে, কত দিন হলো ব্যাংককে এসেছে, কোথায় থাকে ইত্যাদি। খুব ভালো লাগল / প্রতিদিন সকালে যখন দেখা হয় জিজ্ঞাসা করি, কিছু খেয়েছ সকালে? কোনো দিন উত্তর দেয় খেয়েছি, কোনো দিন  না, পরে খাব। একদিন কথায় কথায় বলল দেশে ওর বাবা-মা আছে তাদের জন্য টাকা পাঠায়। ফোনে খোঁজখবর নেয়। আমি সাধারণত ওকে বাইরের কাজে পাঠালে কিছু টাকা দিই যাতে এক গ্লাস ওভালটিন বা আইসক্রিম কিনে খেতে পারে। ও নেয়। কোনো কোনো দিন নিতে চায় না। তারপরও জোর করে দিই। কয়েক দিন আগের ঘটনা। আমাদের অফিসের দুটি কম্পিউটার আছে কম্পিউটার শপে, সঙ্গে প্রিন্টার। আমাকে গিয়ে সব ঠিক আছে কি না চেক করে আনতে হবে। নীলাকে সঙ্গে নিলাম। যেতে যেতে কথা বলছি ওর সঙ্গে। বললাম তোমার বাবা-মায়ের জন্য খারাপ লাগে না। এই বিদেশে

আজ জেনেনিন কি ভাবে বাংলা লেখবেন

যাদের বাংলা লেখতে সম্স্যা তাদের জন্য এই post      আজ জেনেনিন কি ভাবে বাংলা লেখবে         আজ জেনেনিন কি ভাবে বাংলা লেখবে ১. ক্ষ = ক+ষ ২. ষ্ণ = ষ+ণ ৩. জ্ঞ = জ+ঞ ৪. ঞ্জ = ঞ+জ ৫. হ্ম = হ+ম ৬. ঞ্চ = ঞ+চ ৭. ঙ্গ = ঙ+গ ৮. ঙ্ক = ঙ+ক ৯. ট্ট = ট + ট ১০. ক্ষ্ম = ক্ষ + ম = ‍ক + ষ + ম ১১. হ্ন = হ + ন ১২. হ্ণ = হ + ণ ১৩. ব্ধ = ব + ধ ১৪. ক্র = ক + ্র (র-ফলা) ১৫. গ্ধ = গ + ধ ১৬. ত্র = ত + ্র (র-ফলা) ১৭. ক্ত = ক + ত ১৮. ক্স = ক + স ১৯. ত্থ = ত + থ (উদাহরন: উত্থান, উত্থাপন) ২০. ত্ত = ত + ত (উদাহরন: উত্তম, উত্তর, সত্তর) ২১. ত্ম = ত + ম (উদাহরন: মাহাত্ম্য) ➔ নিচের যুক্তবর্ণের তালিকাটি বাঙলা ভাষায় ব্যবহৃত ২৮৫টি যুক্তবর্ণ দেওয়া হয়েছে। এর বাইরে কোন যুক্তবর্ণ সম্ভবত বাঙলায় প্রচলিত নয়। ক্ক = ক + ক; যেমন- আক্কেল, টেক্কা ক্ট = ক + ট; যেমন- ডক্টর (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) ক্ট্র = ক + ট + র; যেমন- অক্ট্রয় ক্ত = ক + ত; যেমন- রক্ত ক্ত্র = ক + ত + র; যেমন- বক্ত্র ক্ব = ক + ব; যেমন- পক্ব, ক্বণ ক্ম = ক + ম; যেমন- র

যে বাবে কম্পিউটার থেকেফ্রি সফটার ডাউনলোড করবেন

যে বাবে কম্পিউটার থেকেফ্রি সফটার ডাউনলোড করবেন নিচের লিংক থেকে ফ্রি সফটার ডাউনলোড করবেন 1 http://getintopc.com/ 2  http://filehippo.com 3  https://en.softonic.com 4  http://getintopc.com/  5 http://download.cnet.com/windows/  6  http://kickasstorrents.to/   https://thekickasstorrents.com/ আর যদি কোন softer download না হয়   https://zbigz.com/  লিংকে copy করে past করে download করতে পারবেন 

কী-বোর্ড থেকে উঠে যাচ্ছে ‘ক্যাপস্‌ লক

কী-বোর্ড থেকে উঠে যাচ্ছে ‘ক্যাপস্‌ লক’ কম্পিউটারের কী-বোর্ডে অনেকগুলো বোতাম (বাটন) আছে। একেকটি বোতামের কাজ একেক রকম। এ রকমই একটি বোতাম ‘ক্যাপস্‌ লক’। ইংরেজিতে কোনো বর্ণমালা বড় (ক্যাপিটাল) অক্ষরে লিখতে এ বোতাম (বাটন) ব্যবহার করা হয়। তবে বাংলা অক্ষর লেখার ক্ষেত্রে এটি কোনো কাজে আসে না। অবশ্য বর্তমানে ইংরেজিতে ক্যাপিটাল অক্ষরে লিখতেও ক্যাপস্‌ লকের প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে এসেছে। কারণ, লেখার ক্ষেত্রে সহজ হওয়ায় এখন ক্যাপস্‌ লকের চেয়ে ‘শিফট’ বোতাম বেশী জনপ্রিয়। ক্যাপিটাল অক্ষরে কিছু লিখতে হলে বাম হাতের আঙ্গুল দিয়ে শিফট চেপে অক্ষরটি লিখলেই কাজ হয়ে যাচ্ছে। ক্যাপস্‌ লক ‘অন’ (চালু) করে অক্ষর লেখা, আবার ক্যাপস্‌ লক ‘অফ’ (বন্ধ) করা— এতে একটু সময় বেশী লাগে। এ কারণে ক্যাপস্‌ লক বোতাম কী-বোর্ডে থাকলেও বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই এটা অব্যবহৃত থেকে যায়। আর ইংরেজি ছাড়া অন্যকোনো ভাষায় ক্যাপস্‌ লক প্রয়োজনই হয় না। এ ছাড়া কম্পিউটার বা ল্যাপটপ যদি পাসওয়ার্ড দিয়ে বন্ধ (লক) করে রাখা হয় এবং পরে তা অন করার সময় পাসওয়ার্ড

কম্পিউটারের Speed বাড়াবেই

ছোট্ট একটি ট্রিকস…….কম্পিউটারের Speed বাড়াবেই মূলত এই ছোট্ট ট্রিকসটি আপনার কম্পিউটারের Start Menu_r গতি, Refresh Menu এবং Programs Menu’র গতি বাড়াবেই। তো চলুন দেখি এটি কিভাবে করতে হয়। প্রথমে আপনার কম্পিউটারের Start Menu গিয়ে Run-এ Click করুন। Run-এ গিয়ে Regedit লিখে Ok-তে Click করুন। তারপর একটি Registry Editor খুলবে। এখানে HKEY_CURRENT_USER এর উপর Double Click করুন। তারপর Control Panel এ 2x Click করে Desktop-এ যান। Desktop উপর ক্লিক করে ডান সাইডে এস MenuShowDelayতে গিয়ে 400 জায়গায় 0 করে Ok-তে Click করুন। এবার আপনার কম্পিউটারের Log Off গিয়ে Log Off করুন। ব্যস হয়ে গেল মজাদার রেসেপি। এবার দেখুন Speed কেমন বাড়ে। Shortcut: Start menu+Run+Regedit+HKEY_CURRENT_USER +Control Panel+Desktop+MenuShowDelay+0+Ok.

আপনার পিসি’র WELCOME উইন্ডোতে নিজের মনের মত লেখা সেট করুন খুব সহজে!

আপনার পিসি’র WELCOME উইন্ডোতে নিজের মনের মত লেখা সেট করুন খুব সহজে!   আপনার পিসি’র WELCOME উইন্ডোতে নিজের মনের মত লেখা সেট করুন খুব সহজে! চমকে দিন আপনার বন্ধু বা আত্মিয় স্বজন দের। যেমন, আমি দিয়েছি, ‘পিসি অন করছেন? কাম খান বালা অইল না! গুতাইতে না জানলে অহনি অফ কইরা দ্যান!’ চায়লে আপনি দিতে পারেন এমন কিছু। প্রথমে RUN এ গিয়ে regedit লিখে OK করুন। এরপর, HKEY_LOCAL_MACHINE থেকে SOFTWARE ওপেন করুন, তারপর, Microsoft থেকে windows current version এ গিয়ে policies ওপেন করে system এ ক্লিক করুন। ডান পাশে যে অপশন গুলো আসবে সেখান থেকে LegalNoticeCaption এ ডাবল ক্লিক করুন, যে বক্স টি আসবে সেখানে value data তে আপনার মেসেজ লিখে OK করে বের হয়ে আসুন। ব্যাস! কাজ শেষ! এবার মজা লুটেন