সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

বাংলা লেখার নিয়ম

আজ জেনেনিন কি ভাবে বাংলা লেখবে বাংলা . ১. ক্ষ = ক+ষ ২. ষ্ণ = ষ+ণ ৩. জ্ঞ = জ+ঞ ৪. ঞ্জ = ঞ+জ ৫. হ্ম = হ+ম ৬. ঞ্চ = ঞ+চ ৭. ঙ্গ = ঙ+গ ৮. ঙ্ক = ঙ+ক ৯. ট্ট = ট + ট ১০. ক্ষ্ম = ক্ষ + ম = ‍ক + ষ + ম ১১. হ্ন = হ + ন ১২. হ্ণ = হ + ণ ১৩. ব্ধ = ব + ধ ১৪. ক্র = ক + ্র (র-ফলা) ১৫. গ্ধ = গ + ধ ১৬. ত্র = ত + ্র (র-ফলা) ১৭. ক্ত = ক + ত ১৮. ক্স = ক + স ১৯. ত্থ = ত + থ (উদাহরন: উত্থান, উত্থাপন) ২০. ত্ত = ত + ত (উদাহরন: উত্তম, উত্তর, সত্তর) ২১. ত্ম = ত + ম (উদাহরন: মাহাত্ম্য) ➔ নিচের যুক্তবর্ণের তালিকাটি বাঙলা ভাষায় ব্যবহৃত ২৮৫টি যুক্তবর্ণ দেওয়া হয়েছে। এর বাইরে কোন যুক্তবর্ণ সম্ভবত বাঙলায় প্রচলিত নয়। ক্ক = ক + ক; যেমন- আক্কেল, টেক্কা ক্ট = ক + ট; যেমন- ডক্টর (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) ক্ট্র = ক + ট + র; যেমন- অক্ট্রয় ক্ত = ক + ত; যেমন- রক্ত ক্ত্র = ক + ত + র; যেমন- বক্ত্র ক্ব = ক + ব; যেমন- পক্ব, ক্বণ ক্ম = ক + ম; যেমন- রুক্মিণী ক্য = ক + য; যেমন- বাক্য ক্র = ক + র; যেমন- চক্র ক্ল = ক + ল; যেমন- ক্লান্তি ক্ষ = ক + ষ; যেমন- পক্ষ ক্ষ্ণ = ক + ষ + ণ; যেমন- তীক্ষ্

উপদেশ মূলক কিছু কথা বা sms এই লেখা গুলি হয়তো তুমার জীবনকে বদলে দিতে পারে

 এই  লেখা গুলি হয়তো তুমার জীবনকে বদলে দিতে পারে  ✅✔✅✔✅✔✅✔💥 ♠♠♠ সাফল্যের ৩টি শর্তঃ – অন্যের থেকে বেশী জানুন! – অন্যের থেকে বেশী কাজ করুন! – অন্যের থেকে কম আশা করুন! —————————————————————- উইলিয়াম শেক্সপিয়ার। ♠♠♠ আমি নষ্ট করেছি সময়, এখন সময় নষ্ট করছে আমায় —————————————————————- শেকসপীয়ার। ♠♠♠ চন্দ্রের যা কলঙ্ক সেটা কেবল মুখের উপরে, তার জ্যোৎস্নায় কোনো দাগ পড়ে না। —————————————————————- রবি ঠাকুর। ♠♠♠ ”মৃত্যুর যন্ত্রণার চেয়ে বিরহের যন্ত্রণা যে কতো কঠিন, কতো ভয়ানক তা একমাত্র ভুক্তভুগিই অনুভব করতে পারে” —————————————————————- কাজী নজরুল ইসলাম। ♠♠♠ বিশ্বাস করুন,আমি কবি হতে আসিনি,আমি নেতা হতে আসি নি-আমি প্রেম দিতে এসেছিলাম,প্রেম পেতে এসেছিলাম-সে প্রেম পেলামনা বলে আমি এই প্রেমহীন নীরস পৃথিবী থেকে নীরব অভিমানে চির দিনের জন্য বিদায় নিলাম। —————————————————————- কাজী নজরুল ইসলাম। ♠♠♠ জীবন হলো পেন্সিলে আঁকা এক ছবির নাম, যার কোনো অংশ রাবার দিয়ে মুছে ফেলা যায় না। —————————————————————- জন ডব্লু গার্ডনার। ♠♠♠ ছেলেরা ভালোবাসার অভিনয় করতে করতে যে কখন

শিক্ষা মন্ত্রণালয়

শিক্ষা মন্ত্রণালয় www.moedu.gov.bd শিক্ষা মুলক ওয়েব সাইট

৫টি ঘরোয়া উপায়ে দূর করুন হজমের সমস্যা

বেশি খাওয়ার ফলে অতিরিক্ত চর্বি, তেল-মশলার প্রভাবে হজমে গন্ডগোল দেখা দেয়। ফলে খাওয়ার পর থেকে এক ধরণের অস্বস্তি কাজ করতে থাকে। এতো খাবারের চাপে অনেক সময় পাকস্থলির এনজাইম ঠিক মত কাজ করে না।  ফলে হজমে গন্ডগোল দেখা দেয়। এসময়ে পেট ব্যথা, ডায়রিয়া, বমি, পেটফাঁপা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়। হজমের গন্ডগোল দেখা দিলে ঘরেই কিছু উপায়ে প্রতিকার পাওয়া সম্ভব। আসুন জেনে নেয়া যাক হজমে গন্ডগোলের ঘরোয়া প্রতিকারগুলো। # ঘৃতকুমারীর রস (অ্যালোভেরা) যাদের হজমে প্রায়ই গন্ডগোল হয় তাঁরা ঘৃতকুমারীর রস খেলে উপকার পাবেন। ঘৃতকুমারীর রসে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেল থাকে যা হজম সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে। ঘৃতকুমারীর রস কোষ্ঠকাঠিন্য ও গ্যাসের সমস্যা দূর করতেও সাহায্য করে। ঘৃতকুমারী পাতা থেকে চামচ দিয়ে রস বের করে নিন। এরপর এই রসে কিছুটা পানি মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ও রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে খান। তাহলে হজমের সমস্যা দূর হয়ে যাবে কিছুদিনের মধ্যেই। # মৌরি যে কোনো মশলার দোকানেই মৌরি কিনতে পাওয়া যায়। খেতে কিছুটা মিষ্টি স্বাদের এই মশলাটি। প্রতিবার খাওয়ার পরে অল্প কিছু শুকনো মৌরি চিবিয়ে খেয়ে নি

হজম শক্তি বাড়ানোর সহজ উপায়

আমরা যেসব খাদ্য গ্রহণ করে থাকি সেগুলো হজম হতে সবচেয়ে বেশি সাহায্য করে পাচনতন্ত্র। কি খাব সেটি আমরা ঠিক করলেও খাবার কিভাবে হজম হবে সেটি পাচন প্রক্রিয়ার উপর নির্ভর করে।   পাচনতন্ত্রে সমস্যা হলে ডায়রিয়া, গ্যাস্ট্রিক, মাথাব্যথা, কোষ্ঠকাঠিন্য, এনার্জির মাত্রা কমে যাওয়া ইত্যাদি নানা সমস্যা হতে পারে। ফল সুস্থ থাকতে গেলে হজমশক্তি বাড়াতে উপায় আমাদের জানতে হবে। দেখে নেয়া যাক কি কি অভ্যাস হজমশক্তি বাড়ানোর সহায়ক হতে পারে- * ডায়েটে ফাইবার যুক্ত খাবার রাখলে পাচনপ্রক্রিয়া অনেকটাই স্বাভাবিক থাকবে। এজন্য নানা ধরনের ফাইবারযুক্ত ফল, সবজি ও শস্য ডায়েটে রাখতে হবে। * শরীরে কোনো ধরনের সমস্যা হচ্ছে সেটি আগে থেকেই বোঝা হয়। যদি খাবার সময়ে বেশি খেতে ইচ্ছে না করে তাহলে জোর করে খাবেন না। যদি শরীর ক্ষুধার্ত থাকে, তাহলে এমনিতেই আপনার বেশি খিদে পাবে। * পেট ভরে খেলেই যে শরীর ভালো থাকবে সেটি ঠিক নয়। বরং পেট কিছুটা খালি রেখে খেলেই শরীরের ও পাচনতন্ত্রের জন্য ভালো। * ফ্যাটযুক্ত খাবার বেশি খেলে পাচন প্রক্রিয়ায়  সমস্যা হয়। তবে আবার একেবারেই ফ্যাটি খাবার না খেলেও সমস্যা। পরিমিত ফ্যাট শরীরের জন্য উপকারী। *

ইচ্ছা শক্তি বাড়ানোর ১০টি উপায়

“ইচ্ছা থাকলেই উপায় হয়”। সেই আদিকাল থেকেই এ প্রবাদ বাক্যটা মানুষের মুখে-মুখে চলে আসছে। কিন্তু সঠিকভাবে কাজ করার ইচ্ছা পোষণ করা এবং সে ইচ্ছাকে শেষ পর্যন্ত ধরে রাখা সত্যিই কষ্টকর ব্যাপার। মানুষের ইচ্ছা শক্তি বাড়ানোর উপায় বের করতে গবেষকরা বিস্তর গবেষণা করেছেন। পরিশেষে তারা এই সিদ্ধান্তে ‍উপনীত হয়েছেন যে,  ইচ্ছা শক্তি একটি পেশির ন্যায়, যা বেশি কাজ করার দরুণ ক্লান্ত হয়ে পড়ে এবং সে ক্লান্তিকে পূরণ করতে পরিমিত খাদ্য দরকার। গবেষণায় এটাও প্রমানিত হয়েছে যে, সঠিক পরিচর্যার মাধ্যমে দেহের অন্যান্য পেশির মত ইচ্ছাশক্তির ক্ষমতাও বাড়ানো সম্ভব। ইচ্ছা শক্তি প্রবল হলে মানুষ পারেনা এমন কোনো কাজ নেই। চলুন জেনে নেই কিভাবে এ শক্তিকে বাড়ানো যায়। ১. মেডিটেশন: মেডিটেশন এর কাজ হচ্ছে নিজের মগজকে (ব্রেন) নিজে নির্দেশনা দেয়া। একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে, রোজ ১০ মিনিট মেডিটেশন করলে ২/৩ দিন পর থেকে অনুভব করবেন যে, আপনি যে কোনো কাজে ফোকাস করতে পারছেন, কাজে এনার্জি পাচ্ছেন এবং মানসিক চাপ কমছে। নিয়মিত মেডিটেশন করতে পারলে আপনার মনোযোগ, ইচ্ছা শক্তি, কিছু মনে রাখার ক্ষমতা অনেক গুন বেড়ে যায়। ২. শারীরিক অঙ্গভঙ্গির উপর

স্মার্টফোনের চার্জ ধরে রাখুন

ব্যাটারির চার্জ সাশ্রয়ের জন্য বিভিন্ন রকমের অ্যাপ্লিকেশনও রয়েছে। তবে এর বাইরেও স্মার্টফোন ব্যবহারের কিছু নিয়ম আছে, যেগুলো মেনে চললে কিছুটা সাশ্রয় করতে পারবেন ব্যাটারির চার্জ। এসব পরামর্শ দেওয়া হয়েছে ভারতীয় দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়ার অনলাইন সংস্করণে। ১. ডিসপ্লের ঔজ্জ্বল্য কমিয়ে ফেলুন এটা হয়তো অনেকেই জানেন এবং প্রয়োগ করে থাকেন। যাঁরা এখনো এই কাজটা করেন না, তাঁরা ডিসপ্লের ঔজ্জ্বল্য বা ব্রাইটনেস কমিয়ে রাখা শুরু করুন। এ পদ্ধতি ল্যাপটপ, ট্যাবের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। ২. কালো ওয়ালপেপার ব্যবহার করুন smart স্মার্টফোনের চার্জ ধরে রাখুন অ্যামোলেড স্ক্রিনের ফোনে কালো বা এ ধরনের রঙের ওয়ালপেপার ব্যবহার করলে চার্জ কম খরচ হয়। কারণ, অ্যামোলেড স্ক্রিনের আলো খরচ হয় বিভিন্ন রঙের পেছনে। তাই যত রঙিন ওয়ালপেপার দেওয়া হবে, আলোর খরচ বাড়বে, সে সঙ্গে চার্জও খরচ হবে। ৩. লো-পাওয়ার মোড আপনার ফোনে যদি অ্যানড্রয়েড ৫ দশমিক শূন্য বা এর পরের ভার্সনের অপারেটিং সিস্টেম থাকে, তাহলে আপনার কপাল ভালো। কারণ, ফোনের চার্জ ১৫ শতাংশের কম হলেই এসব অপারেটিং সিস্টেমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে লো-পাওয়ার মোড চালু হয়ে যায়