সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জুলাই, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

History OF Facebook ফেসবুকের ইতিহাস

  History OF Facebook ফেসবুকের ইতিহাস ফেসবুক একটি সামাজিক নেটওয়ার্কিং সেবা যা 4 ফেব্রুয়ারী, ২004 তারিখে চালু করা হয়েছিল। মার্ক জাকারবার্গ তার কলেজ রুমমেট এবং হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র Eduardo Saverin এর সাথে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ওয়েবসাইটের সদস্যপদ প্রাথমিকভাবে হার্ভার্ড ছাত্রদের প্রতিষ্ঠাতা দ্বারা সীমিত ছিল, কিন্তু বস্টন অঞ্চলে অন্যান্য কলেজগুলিতে, আইভি লীগ [2] এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় ধীরে ধীরে বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয়  কর্পোরেশনগুলিতে সম্প্রসারিত হয়, এবং সেপ্টেম্বর ২006 থেকে 13 বছর বা তার বেশি বয়সের প্রয়োজন সহ একটি বৈধ ইমেইল ঠিকানা সহ সকলের কাছে।  ফেসবুকের পূর্বসূরী মুখমাশ ২003 সালে খোলাখুলি হয়েছিলেন। মার্ক জুকারবার্গের দ্বারা পরিচালিত হয়ে তিনি ফেসমাসের ওয়েবসাইটের সফটওয়্যারটি লিখেছিলেন যখন তিনি কলেজের দ্বিতীয় বছরে। হার্ভার্ড ছাত্রদের জন্য "গরম বা না" গেমটির একটি ওয়েবসাইট হিসেবে সেট করা হয়েছিল। ওয়েবসাইটটি দর্শকদের দুই ছাত্রের ছবি তুলনা করতে সম্মতি দেয় এবং তারা সিদ্ধান্ত নেয় যে কে গরম বা না। [8] সফ্টওয়্যার লেখার সময়, মার্ক জুকারব

জীবনের গল্প

আমি মোজাম্মেল  এই জীবনের গল্প কাহিনি   অনলাইন  অন লাইন থেকে নেয়া  নীলা নামে ১৭ বা ১৮ বছরের একটা সুন্দরী মেয়ে   আমাদের অফিসে জয়েন করেছে আজ থেকে প্রায় সাত বা আট মাস আগে। ওর কাজ হচ্ছে অফিস পরিষ্কার করা, ব্যাংকে যাওয়া ও বাইরের কাজগুলো করা। খুব সুন্দর সুন্দর পোশাক পরে আসে। মিয়ানমারের মেয়ে। প্রথম যেদিন দেখলাম ওর সঙ্গে একটু কথা বললাম। বাড়িতে কে কে আছে, কত দিন হলো ব্যাংককে এসেছে, কোথায় থাকে ইত্যাদি। খুব ভালো লাগল / প্রতিদিন সকালে যখন দেখা হয় জিজ্ঞাসা করি, কিছু খেয়েছ সকালে? কোনো দিন উত্তর দেয় খেয়েছি, কোনো দিন  না, পরে খাব। একদিন কথায় কথায় বলল দেশে ওর বাবা-মা আছে তাদের জন্য টাকা পাঠায়। ফোনে খোঁজখবর নেয়। আমি সাধারণত ওকে বাইরের কাজে পাঠালে কিছু টাকা দিই যাতে এক গ্লাস ওভালটিন বা আইসক্রিম কিনে খেতে পারে। ও নেয়। কোনো কোনো দিন নিতে চায় না। তারপরও জোর করে দিই। কয়েক দিন আগের ঘটনা। আমাদের অফিসের দুটি কম্পিউটার আছে কম্পিউটার শপে, সঙ্গে প্রিন্টার। আমাকে গিয়ে সব ঠিক আছে কি না চেক করে আনতে হবে। নীলাকে সঙ্গে নিলাম। যেতে যেতে কথা বলছি ওর সঙ্গে। বললাম তোমার বাবা-মায়ের জন্য খারাপ লাগে না। এই বিদেশে