সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জুন, ২০১৬ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

শিক্ষা মন্ত্রণালয়

শিক্ষা মন্ত্রণালয় www.moedu.gov.bd শিক্ষা মুলক ওয়েব সাইট

৫টি ঘরোয়া উপায়ে দূর করুন হজমের সমস্যা

বেশি খাওয়ার ফলে অতিরিক্ত চর্বি, তেল-মশলার প্রভাবে হজমে গন্ডগোল দেখা দেয়। ফলে খাওয়ার পর থেকে এক ধরণের অস্বস্তি কাজ করতে থাকে। এতো খাবারের চাপে অনেক সময় পাকস্থলির এনজাইম ঠিক মত কাজ করে না।  ফলে হজমে গন্ডগোল দেখা দেয়। এসময়ে পেট ব্যথা, ডায়রিয়া, বমি, পেটফাঁপা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়। হজমের গন্ডগোল দেখা দিলে ঘরেই কিছু উপায়ে প্রতিকার পাওয়া সম্ভব। আসুন জেনে নেয়া যাক হজমে গন্ডগোলের ঘরোয়া প্রতিকারগুলো। # ঘৃতকুমারীর রস (অ্যালোভেরা) যাদের হজমে প্রায়ই গন্ডগোল হয় তাঁরা ঘৃতকুমারীর রস খেলে উপকার পাবেন। ঘৃতকুমারীর রসে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেল থাকে যা হজম সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে। ঘৃতকুমারীর রস কোষ্ঠকাঠিন্য ও গ্যাসের সমস্যা দূর করতেও সাহায্য করে। ঘৃতকুমারী পাতা থেকে চামচ দিয়ে রস বের করে নিন। এরপর এই রসে কিছুটা পানি মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ও রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে খান। তাহলে হজমের সমস্যা দূর হয়ে যাবে কিছুদিনের মধ্যেই। # মৌরি যে কোনো মশলার দোকানেই মৌরি কিনতে পাওয়া যায়। খেতে কিছুটা মিষ্টি স্বাদের এই মশলাটি। প্রতিবার খাওয়ার পরে অল্প কিছু শুকনো মৌরি চিবিয়ে খেয়ে নি

হজম শক্তি বাড়ানোর সহজ উপায়

আমরা যেসব খাদ্য গ্রহণ করে থাকি সেগুলো হজম হতে সবচেয়ে বেশি সাহায্য করে পাচনতন্ত্র। কি খাব সেটি আমরা ঠিক করলেও খাবার কিভাবে হজম হবে সেটি পাচন প্রক্রিয়ার উপর নির্ভর করে।   পাচনতন্ত্রে সমস্যা হলে ডায়রিয়া, গ্যাস্ট্রিক, মাথাব্যথা, কোষ্ঠকাঠিন্য, এনার্জির মাত্রা কমে যাওয়া ইত্যাদি নানা সমস্যা হতে পারে। ফল সুস্থ থাকতে গেলে হজমশক্তি বাড়াতে উপায় আমাদের জানতে হবে। দেখে নেয়া যাক কি কি অভ্যাস হজমশক্তি বাড়ানোর সহায়ক হতে পারে- * ডায়েটে ফাইবার যুক্ত খাবার রাখলে পাচনপ্রক্রিয়া অনেকটাই স্বাভাবিক থাকবে। এজন্য নানা ধরনের ফাইবারযুক্ত ফল, সবজি ও শস্য ডায়েটে রাখতে হবে। * শরীরে কোনো ধরনের সমস্যা হচ্ছে সেটি আগে থেকেই বোঝা হয়। যদি খাবার সময়ে বেশি খেতে ইচ্ছে না করে তাহলে জোর করে খাবেন না। যদি শরীর ক্ষুধার্ত থাকে, তাহলে এমনিতেই আপনার বেশি খিদে পাবে। * পেট ভরে খেলেই যে শরীর ভালো থাকবে সেটি ঠিক নয়। বরং পেট কিছুটা খালি রেখে খেলেই শরীরের ও পাচনতন্ত্রের জন্য ভালো। * ফ্যাটযুক্ত খাবার বেশি খেলে পাচন প্রক্রিয়ায়  সমস্যা হয়। তবে আবার একেবারেই ফ্যাটি খাবার না খেলেও সমস্যা। পরিমিত ফ্যাট শরীরের জন্য উপকারী। *

ইচ্ছা শক্তি বাড়ানোর ১০টি উপায়

“ইচ্ছা থাকলেই উপায় হয়”। সেই আদিকাল থেকেই এ প্রবাদ বাক্যটা মানুষের মুখে-মুখে চলে আসছে। কিন্তু সঠিকভাবে কাজ করার ইচ্ছা পোষণ করা এবং সে ইচ্ছাকে শেষ পর্যন্ত ধরে রাখা সত্যিই কষ্টকর ব্যাপার। মানুষের ইচ্ছা শক্তি বাড়ানোর উপায় বের করতে গবেষকরা বিস্তর গবেষণা করেছেন। পরিশেষে তারা এই সিদ্ধান্তে ‍উপনীত হয়েছেন যে,  ইচ্ছা শক্তি একটি পেশির ন্যায়, যা বেশি কাজ করার দরুণ ক্লান্ত হয়ে পড়ে এবং সে ক্লান্তিকে পূরণ করতে পরিমিত খাদ্য দরকার। গবেষণায় এটাও প্রমানিত হয়েছে যে, সঠিক পরিচর্যার মাধ্যমে দেহের অন্যান্য পেশির মত ইচ্ছাশক্তির ক্ষমতাও বাড়ানো সম্ভব। ইচ্ছা শক্তি প্রবল হলে মানুষ পারেনা এমন কোনো কাজ নেই। চলুন জেনে নেই কিভাবে এ শক্তিকে বাড়ানো যায়। ১. মেডিটেশন: মেডিটেশন এর কাজ হচ্ছে নিজের মগজকে (ব্রেন) নিজে নির্দেশনা দেয়া। একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে, রোজ ১০ মিনিট মেডিটেশন করলে ২/৩ দিন পর থেকে অনুভব করবেন যে, আপনি যে কোনো কাজে ফোকাস করতে পারছেন, কাজে এনার্জি পাচ্ছেন এবং মানসিক চাপ কমছে। নিয়মিত মেডিটেশন করতে পারলে আপনার মনোযোগ, ইচ্ছা শক্তি, কিছু মনে রাখার ক্ষমতা অনেক গুন বেড়ে যায়। ২. শারীরিক অঙ্গভঙ্গির উপর

স্মার্টফোনের চার্জ ধরে রাখুন

ব্যাটারির চার্জ সাশ্রয়ের জন্য বিভিন্ন রকমের অ্যাপ্লিকেশনও রয়েছে। তবে এর বাইরেও স্মার্টফোন ব্যবহারের কিছু নিয়ম আছে, যেগুলো মেনে চললে কিছুটা সাশ্রয় করতে পারবেন ব্যাটারির চার্জ। এসব পরামর্শ দেওয়া হয়েছে ভারতীয় দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়ার অনলাইন সংস্করণে। ১. ডিসপ্লের ঔজ্জ্বল্য কমিয়ে ফেলুন এটা হয়তো অনেকেই জানেন এবং প্রয়োগ করে থাকেন। যাঁরা এখনো এই কাজটা করেন না, তাঁরা ডিসপ্লের ঔজ্জ্বল্য বা ব্রাইটনেস কমিয়ে রাখা শুরু করুন। এ পদ্ধতি ল্যাপটপ, ট্যাবের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। ২. কালো ওয়ালপেপার ব্যবহার করুন smart স্মার্টফোনের চার্জ ধরে রাখুন অ্যামোলেড স্ক্রিনের ফোনে কালো বা এ ধরনের রঙের ওয়ালপেপার ব্যবহার করলে চার্জ কম খরচ হয়। কারণ, অ্যামোলেড স্ক্রিনের আলো খরচ হয় বিভিন্ন রঙের পেছনে। তাই যত রঙিন ওয়ালপেপার দেওয়া হবে, আলোর খরচ বাড়বে, সে সঙ্গে চার্জও খরচ হবে। ৩. লো-পাওয়ার মোড আপনার ফোনে যদি অ্যানড্রয়েড ৫ দশমিক শূন্য বা এর পরের ভার্সনের অপারেটিং সিস্টেম থাকে, তাহলে আপনার কপাল ভালো। কারণ, ফোনের চার্জ ১৫ শতাংশের কম হলেই এসব অপারেটিং সিস্টেমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে লো-পাওয়ার মোড চালু হয়ে যায়

মোবাইল টিপস Call Block না করেও শিক্ষা দিন বিরক্তিকর কলারকে (বিনা খরচে বিনা সফটওয়্যার)

অনেক সময় আমাদের মোবাইল এ বিরক্তিকর কল আসে । সেটা বন্ধ করতে আমরা বেছে নেই call block সার্ভিস । সে জন্য অপারেটররা প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট পরিমান টাকা কেটে নেয় । এমনকি আমরা বিভিন্ন প্রকার call block সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকি । কিন্তু আমরা অনেকেই এই ২ টি পদ্ধতির কনটাই ব্যবহার করতে পারিনা বা চাইনা । তাই এইসব ঝামেলায় না গিয়ে আপনাদের একটা সহজ টিপস দেব । আপনারা অনেকেই হয়ত এটা জানলেও জানতে পারেন । চলুন দেখে আসি কিভাবে এটা করবেন । *** জিপি, রবি, বাংলালিংক এবং এয়ারটেল গ্রহকদের জন্য *** প্রথমে আপনি আপনার মোবাইল এর call divert অপশন এ জান (voice call) । তারপর সেখান থেকে Divert when busy / If busy তে চাপুন এবং Activate চাপুন । তারপর To other number এ নিচের অপারেটর অনুসারে নাম্বার বসিয়ে দিন এবং Ok চাপুন । বাস আপনার কাজ শেষ । ক) জিপি এর জন্য – ১২৬৬ খ) রবি এর জন্য – ৮১২১ গ) বাংলালিংক এর জন্য – ৭৭০ ঘ) এয়ারটেল এর জন্য – ৭৮৯ ** সিটিসেল এবং টেলিটক গ্রাহকরা তাদের voice mail নাম্বার বাবহার করে ট্রাই করে দেখেন হতেউ পারে । এবার ফলাফলঃ এখন যে কলার ই আপানাকে call করুক না কেন, আপনি শুধু call

মোবাইল ফোনের ৫ টি অতি গুরুত্বপূর্ণ টিপস (যা সকলের জানা দরকার)

১। ইমারজেন্সিঃ এমন যদি হয় যে আমরা নেটওয়ার্ক কভারেজের বাহিরে আছি এবং কোন নেট খুজে পাচ্ছিনা সেক্ষেত্রে 112 এই ইমারজেন্সী নাম্ভার টি সব ফোন এর ক্ষেত্রেই ব্যবহারযোগ্য, প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী এটি যে কাজ করে তা হলো, এটি প্রেস করার সাথে সাথে ইহা আপনার জন্য নিকটবর্তী প্রতিষ্ঠিত নেটওয়ার্ক খুজে বের করবে এবং ঐ অপারেটর এর ইমারজেন্সি নাম্ভার টির সাথে আপনাকে কানেক্টেড করবে। এখন তো সবাই নেট কভারেজের মধ্যেই আছি তাইনা? এখুনি একবার ডায়াল করে দেখুন দেখবেন ডায়াল করলেই নাম্ভারটি দেখাবে না দেখাবে Emergency ! ২। গাড়ি আনলক করাঃ আপনার গাড়িতে যদি রিমোর্ট কন্ট্রোলড লক সিস্টেম থেকে থাকে এবং ধরুন কোণ একদিন ভুল করে চাবিটি গাড়ির ভেতরে রেখে দরজা লক করে দিলেন এবং অন্য কোণ উপায়েও খোলার সিস্টেম নেই তখন মোবাইল দিয়ে সেটি আনলক করতে পারবেন। আর সেজন্য অবশ্যই আরেকটি রিমোর্ট কন্ট্রোলড চাবি থাকতে হবে কিন্তু সেটি আপনার হাতে না থাকলেও চলবে। ধরুন ২য় চাবিটি বাড়িতে আছে, তাহলে বাড়িতে কাউকে ফোন করুন এবং মোবাইল টি গাড়ির ডোর লক এর এক ফুট পরিমান দুরত্তে ধরে রাখুন এবার ফোনের অপর প্রান্তে থাকা ব্যক্তিকে বলুন মোবাইলের কাছে ধ